Michel Robart in Went to learn JavaScript in 2023
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing elit
Michel Robart in Went to learn JavaScript in 2023
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing elit
Michel Robart in Went to learn JavaScript in 2023
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing elit
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing https://i.ibb.co/2ZNqzVY/twitter.png
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing https://i.ibb.co/2ZNqzVY/twitter.png
Lorem ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing https://i.ibb.co/2ZNqzVY/twitter.png
Jihad-Blogs is a responsive, beautiful, creative & unique Next.js full-stack project best suited for blogs & personal portfolio showcases. It’s easy to use & setup, SEO friendly and has top notch standard compliant code.
Stay up to do date with my posts, subscribe to newsletter:
প্রোগ্রামিং শেখার জন্য যেসব টিউটোরিয়াল, বই, ওয়েবসাইট ইত্যাদির সাহায্য নিতে হয়, সেগুলোর বেশিরভাগই ইংরেজিতে থাকে। তাই প্রোগ্রামিং শেখার জন্য ইংরেজি বুঝতে এবং পড়তে পারার দক্ষতা থাকা জরুরি।
প্রোগ্রামিং শেখার জন্য ইংরেজি জানার কিছু টিপস:
১. প্রোগ্রামিং শুরু করলে প্রথমেই লাগবে লিসেনিং স্কিল।
কতটুকু লিসেনিং স্কিল লাগবে সেটা বুঝতে পারবে তুমি যদি-- ক্রিকেটের ধারাভাষ্য শুনলে যদি বুঝতে পারো কি বলতেছে। তাহলে হবে। আতাহার আলী খান এর ইংরেজি ধারাভাষ্য হতে পারে বা বিদেশী কেউ ইংরেজি ধারাভাষ্য দিলে তুমি যদি মোটামুটি ৫০-৬০% বুঝতে পার তাহলে তোমার লিসেনিং এবিলিটি ভালো। এই লেভেলটা লাগবে। কারণ শুরুর দিকে বাংলা টিউটোরিয়্যাল দেখার পাশাপাশি তোমাকে অনেক ইংরেজি টিউটোরিয়াল দেখতে হবে। সেখানে তুমি বুঝতে পারবে।
ক্রিকেট এর কথা বলেছি কারণ সেখানে ক্রিকেট রিলেটেড অনেক টার্মস আছে। প্লাস মাঝখানে মাঝখানে ইংরেজি কথা আছে। একই ভাবে প্রোগ্রামিং রিলেটেড টিউটোরিয়াল এর মধ্যে অনেক প্রোগ্রামিং রিলেটেড টার্মস আছে। তারমধ্যে কিছু কিছু ইংরেজি টার্মস আছে।
প্রোগ্রামিং শুরুর দিকে ইংরেজি লিসেনিং অনেক কাজে লাগবে। তাই
লিসেনিং স্কিল বাড়ানোর কিছু টেকনিক
১.১: ইংরেজি টিউটোরিয়াল দেখলে প্রথম প্রথম ১০-২০% এর বেশি বুঝতে পারবে না। তারপরেও জোর করে দেখতে হবে। একই ভিডিও টিউটোরিয়াল বারবার দেখতে হবে।
১.২: খেলার ধারাভাষ্য না শুনে ইংরেজি টিউটোরিয়াল ইউটিউবে সার্চ দিয়ে খুঁজে বের করবে। প্রথমবার ভিডিও দেখার পর চেষ্টা করবে মাঝে মধ্যে ভিডিও অফ করে জাস্ট অডিও শুনবে। অডিও শুনতে শুনতে খেয়াল করবে কোন কোন শব্দ তুমি জানো। সেগুলা একটা কাগজে লিখবে।
১.৩: অডিও শুনতে শুনতে কিছু ওয়ার্ড এর মিনিং তুমি জানবে না। তারপরেও দেখবে সেই ওয়ার্ডগুলো বারবার রিপিট হচ্ছে। সেগুলা লিখে রাখবে। তারপর অডিও দেখা শেষ হলে সেই অডিও রিলেটেড জাস্ট পাঁচটা ওয়ার্ড এর মিনিং খুঁজে বের করবে। চেষ্টা করবে গুগলে মিনিং লিখে সার্চ দিয়ে শব্দের ইংরেজি মিনিং খুঁজে বের করতে।
১.৪: ইংরেজি শেখার জন্য ইংরেজি মুভি, টিভি সিরিজ দেখতে যাবে না। এতে তেমন লাভ হয় না। ইংরেজি এর চাইতে মুভি এর কাহিনী এর দিকেই মনোযোগ বেশি চলে যায়।
১.৫: কনভার্সেশনাল পডকাস্ট শুনতে পারো। বিশেষ করে টেকনোলজি রিলেটেড পডকাস্ট শুনতে পারো। সেটা কাজ লাগবে।
.
তবে যেটাই করো। ভালো হয়। প্রোগ্রামিং এর জন্য ইংরেজি আলাদা করে না শিখে। প্রোগ্রামিং করতে করতে ইংরেজি শিখতে। সেটা কাজে লাগবে।
২. প্রোগ্রামিংয়ে এগুতে থাকলে ছয় মাস- একবছর পরে লিসেনিং এর চাইতে রিডিং বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। কারণ কোন প্রোগ্রামিং করতে গেলে কোন এরর খেয়ে গেলে সেই এরর মেসেজ কিন্তু ইংরেজিতে আসবে। আবার সেই এরর সল্ভ করতে গুগলে সার্চ দিলে সার্চ রেজাল্ট কিন্তু ইংরেজিতে আসবে। ধীরে ধীরে তোমাকে স্ট্যাকওভারফ্লো থেকে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর থেকে তোমার দরকারি উত্তর খুঁজে বের করতে হবে। সেগুলা ইংরেজিতে। গিটহাব ইস্যু থেকে উত্তর খুঁজতে হবে। বিভিন্ন ফ্রেমওয়ার্ক এবং লাইব্রেরি এর অফিসিয়াল ডকুমেন্টেশন থেকে উত্তর খুঁজতে হবে। গুগলে সার্চ দিয়ে ব্লগ খুঁজে বের করে পড়তে হবে। সেটার দরকার পড়বে। এইসব কাজে ইংরেজি রিডিং এবিলিটি লাগবে।
রিডিং স্কিল বাড়ানোর টেকনিক
২.১: আলাদাভাবে কোন কিছু করার দরকার নাই। জাস্ট প্রথম প্রথম দম বন্ধ করে। জোর করে হলেও ব্লগ পড়বে। না বুঝলেও পড়বে। এটাই মেইন সমাধান। সেটা করতে পারলে অধেক স্কিল এমনিতেই বেড়ে যাবে।
২.২: এর পাশাপাশি ওয়েব ডেভেলপার হলে freecodecamp এর ওয়েবসাইট এর টিউটোরিয়ালগুলো ফলো করলে ইন্ডাইরেক্টলি রিডিং এবিলিটি বাড়তে থাকবে।
২.৩: যা কিছু দরকার পড়বে গুগলে সার্চ দিবে। না বুঝলেও সার্চ দিবে। দরকার হলে নিজে নিজে সমাধান করতে না পারলেও মিনিমাম আধা ঘন্টা সম্ভব হলে এক দেড় ঘন্টা গুগলিং করবে। পড়বে। না বুঝলেও পড়বে। এইটা খুবই ভালো একটা হ্যাবিট হবে।
২.৪: সহজ কিছু ইংরেজি বই পড়তে পারো। যে প্রোগ্রামিং শিখবে সেই রিলেটেড ইংরেজি বই পড়ো। পিডিএফ পাওয়া গেলে সেটা জোগাড় করে পড়ো।
.
রিডিং এবিলিটি একদিন এ উপচে পড়বে না। এইটা একটা স্লো প্রসেস। প্রোগ্রামিং করতে করতে দেড় বছর পরে দেখবে নিজের অজান্তেই জিনিসটা লাইনে চলে আসছে।
.
৩ অল্প কিছু রাইটিং স্কিল লাগবে।
যেমন ধরো কোড এর মধ্যে ভেরিয়েবল ক্লাস এর নাম কিন্তু ইংরেজিতে লিখবে। কোড এর মধ্যে কমেন্ট লিখতে হবে। সেটা কিন্তু ইংরেজিতে লিখবে। ইউনিট টেস্ট লিখতে গেলে টেস্ট ডেসক্রিপশন ইংরেজিতে লিখবে। ভয় পাওয়ার কিছু নাই। তুমি ইংরেজি সাহিত্য লিখবে না। জাস্ট ছোট একলাইন দুই লাইন লিখবে। গ্রামার ভালো হলে ভালো। তবে সেটা না হলেও আটকে থাকবে না। বানান ভুল হলেও টেনশন করার কিছু নাই। কিছু এক্সটেনশন আছে বানান কারেক্ট করে দেয়। গ্রামারলি ফ্রি ভার্সন ইউজ করতে পারো। সেটাই বেশিরভাগ গ্রামার এবং বানান ঠিক করে দেয়।
অফিসিয়াল চ্যাটিং সেটা স্ল্যাক হোক বা ডিসকোর্ড হোক সেটা কিন্তু ইংরেজিতে লিখে বেশিরভাগ সময়।
এক্সট্রা আরেকটু ইংরেজি রাইটিং স্কিল লেগে যাবে। বিশেষ করে জব এপ্লাই করতে গিয়ে ইমেইল লিখতে গেলে ইংরেজিতে লিখতে হবে। মাঝে মধ্যে তুমি যে কাজ করেছো সেটা লিখে দেয়ার জন্য ইংরেজিতে লিখতে হবে। আরো ভালো হয়: ইংরেজিতে কিছু ব্লগ লিখতে পারলে খুব ভালো হয় । তোমার সিভি কিন্তু ইংরেজিতে লিখতে হবে। সো, টুকটাক ইংরেজি কিন্তু লেগে যাবে।
.
৪. আরেকটু বড় হলে। বা বিদেশের কোন কোম্পানিতে কাজ করতে গেলে কিংবা বিদেশী ক্লায়েন্টের কোন কাজ করতে গেলে তখন টুকটাক ইংরেজিতে কথা বলতে হতে পারে।
.
সতর্কতা -১:
.
তোমাকে কেউ ইংরেজি স্পিকার, ইংরেজি রাইটার বা ইংরেজি লিসেনার হিসেবে হায়ার করবে না। তোমাকে হায়ার করবে প্রোগ্রমার হিসেবে। সো, প্রোগ্রামিং বাদ দিয়ে ইংরেজি শিখতে যেও না। বরং প্রোগ্রামিং করতে করতেই অটো ইংরেজি তোমার মধ্যে চলে আসবে। জাস্ট ইংরেজিকে তোমার প্রোগ্রামিং শেখার পাশাপাশি রাখো।
.
সতর্কতা-২:
.
ইংরেজি শিখতে গেলে আমরা কমিউনিকেশন ইংরেজি না শিখে গ্রামার শেখার দিকে ফোকাস করি। রুলস নিয়ে মাথা গরম করি। সেন্টেন্স কারেক্ট কিনা সেটা নিয়ে ঝগড়া করি। এইগুলার দরকার আছে। জানলে ভালো। তবে প্রোগ্রামিং এর লাইনে এইগুলাতে জোর না দিলেও তুমি ভালোভাবে চলতে পারবে।
.
সতর্কতা-৩:
.
ইংরেজি একদিন, এক সপ্তাহ বা এক মাসে তোমার কন্ট্রোল এ চলে আসবে না। বরং শিখতে শিখতে চলতে চলতে তোমার মধ্যে চলে আসবে। সো, ইংরেজি কিছু সামনে চলে আসলে ওপেন মাইন্ড নিয়ে দেখে ফেলো, পড়ে ফেলো।, শুনে ফেলো বা লিখে ফেলো। তাহলেই করতে করতে হয়ে যাবে।
.
সতর্কতা-৪:
.
এই লিস্ট শুনে ভয় পাওয়ার কিছু নাই। বরং বাংলাদেশে হাজার হাজার লাখ লাখ প্রোগ্রামার আছে। তারা কেউ ইংরেজির বিদ্যার জাহাজ হিসেবে পয়দা হয় নাই। তারা সবাই ইংরেজি এর বস পাবলিক না। তবে করতে করতে ঠিকই ইংরেজি কাউকে আটকে রাখে নাই। ইংরেজি চাইনিজদের তোমাকেও আটকে রাখতে পারে নাই। তোমাকেও আটকে রাখতে পারবে না। সো, টেনশন নেয়ার কিছু নাই।